১। পর্তুগিজ ভাষা থেকে নিম্নোক্ত একটি শব্দ বাংলা ভাষায় আত্তীকরণ করা হয়েছে-
ক. টেবিল, খ. চেয়ার, গ. বালতি, ঘ. শরবত, উত্তর: গ
২। উপসর্গের সঙ্গে প্রত্যয়ের পার্থক্য-
ক. অব্যয় ও শব্দাংশ, খ. নতুন শব্দ গঠনে, গ. ভিন্ন অর্থ প্রকাশ, ঘ. উপসর্গ থাকে সামনে, প্রত্যয় থাকে পিছনে, উত্তর: গ
৩। হিন্দি পদুমাবৎ এর অবলম্বনে ‘পদ্মাবতী’ কাব্যের রচয়িতা-
ক. সৈয়দ সুলতান, খ. দৌলত উজির বাহরাম খান, গ. আলাওল, ঘ. আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ, উত্তর:গ
৪। ‘তত্ত্ববোধিনী’ পত্রিকা প্রথম প্রকাশিত হয়-
ক. ১৮৪১ সালে, খ. ১৮৪২ সালে, গ. ১৮৫০ সালে, ঘ. ১৮৪৩ সালে, উত্তর: ঘ
৫। বাংলা ভাষার প্রথম কাব্য সংকলন ‘চর্যাপদ’ এর আবিষ্কারক-
ক. ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, খ. ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়, গ. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, ঘ. ডক্টর সুকুমার সেন, উত্তর: গ
৬। যে ছন্দের মূল পর্বের মাত্রা সংখ্যা চার, তাকে বলা হয়-
ক. স্বরবৃত্ত, খ. পয়ার, গ. মাত্রাবৃত্ত, ঘ. অক্ষরবৃত্ত, উত্তর: ক
৭। ‘সিরাজাম মুনীরা’ কাব্যের রচয়িতার নাম-
ক. তালিম হোসেন, খ. ফররুখ আহমদ, গ. গোলাম মোস্তফা, ঘ. আবুল হোসেন, উত্তর: খ
৮। ‘ষড়ঋতু’ শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ-
ক. ষড় + ঋতু, খ. ষড়্ + ঋতু, গ. ষট + ঋতু, ঘ. ষট্ + ঋতু, উত্তর: ঘ
৯। ‘বীরবল’ নিম্নোক্ত একজন লেখকের ছদ্ম নাম-
ক. প্রমথ চৌধুরী, খ. ধূর্জটি প্রসাদ মুখোপাধ্যায়, গ. সুধীন্দ্রনাথ দত্ত, ঘ. নবীনচন্দ্র সেন, উত্তর: ক
১০। ‘লাপাত্তা’ শব্দের ‘লা’ উপসর্গটা বাংলা ভাষায় এসেছে-
ক. আরবী ভাষা থেকে, খ. ফরাসী ভাষা থেকে, গ. হিন্দি ভাষা থেকে, ঘ. উর্দু ভাষা থেকে, উত্তর: ক
১১। ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে-ভাতে’ লাইনটি নিম্নোক্ত একজনের কাব্যে পাওয়া-
ক. মুকুন্দরাম চক্রবর্তী, খ. ভারতচন্দ্র রায়, গ. মদনমোহন তর্কালংকার, ঘ. কামিনী রায়, উত্তর: খ
১২। ‘মানবজীবন’, ‘মহৎজীবন’, ‘উন্নতজীবন’ প্রভৃতি গ্রন্থের রচয়িতা-
ক. এস ওয়াজেদ আলী, খ. এয়াকুব আলী চৌধুরী, গ. মোঃ লুৎফর রহমান, ঘ. মোঃ ওয়াজেদ আলী, উত্তর: গ
১৩। ‘কেউ মালা, কেউ তসবি গলায়, তাইতো জাত ভিন্ন বলায়’ এই পঙ্ক্তি নিচের একজনের-
ক. লালন শাহ, খ. সিরাজ সাঁই, গ. মদন বাউল, ঘ. পাগলা কানাই, উত্তর: ক
১৪। ‘অক্ষির সমীপে’র সংক্ষেপে হলো-
ক. সমক্ষ, খ. পরোক্ষ, গ. প্রত্যক্ষ, ঘ. নিরপেক্ষ, উত্তর: ক
১৫। ‘হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) ছিলেন একজন আদর্শ মানব’ বাক্যটি নিম্নোক্ত একটি শ্রেণীর-
ক. মিশ্র, খ. জটিল, গ. যৌগিক, ঘ. সরল, উত্তর: ঘ
১৬। “মধুর চেয়েও আছে মধুর সে আমার এই দেশের মাটি
আমার দেশের পথের ধুলা খাঁটি সোনার চেয়ে খাঁটি”। কবিতাংশ বিশেষের রচয়িতা-
ক. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, খ. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, গ. সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত, ঘ. নির্মলেন্দু গুণ, উত্তর: গ
১৭। বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়েছে নিম্নোক্ত একটি ভাষা থেকে-
ক. সংস্কৃত, খ. পালি, গ. প্রাকৃত, ঘ. অপভ্রংশ, উত্তর: গ
১৮। ‘লাঠালাঠি’ শব্দটির সমাস-
ক. দ্বন্দ্ব, খ. বহুব্রীহি, গ. কর্মধারয়, ঘ. তৎপুরুষ, উত্তর: খ
১৯। শব্দার্থ অনুসারে বাংলা ভাষার শব্দ সমষ্টিকে ভাগ করা যায়-
ক. দুই ভাগে, খ. তিন ভাগে, গ. চার ভাগে, ঘ. পাঁচ ভাগে
ব্যাখ্যা: অর্থগত ভাবে বাংলা শব্দ তিন প্রকার- যৌগিক, রূঢ়ি, যোগরূঢ়; উৎপত্তি অনুসারে শব্দ পাঁচ প্রকার- তৎসম, অর্ধতৎতম, তদ্ভব, দেশী, বিদেশী; গঠনগত দিকে শব্দ দুই বিভক্ত- মৌলিক ও সাধিত।