পদাশ্রিত নির্দেশক কাকে বলে ও এর উদাহরণ:
বিশেষ্য পদকে নির্দিষ্ট করে নির্দেশ করার নিয়ম রয়েছে বাংলা ভাষায়। ইংরেজি ভাষায় যেমন Article আছে, বাংলায় তেমন রয়েছে পদাশ্রিত নির্দেশক।
কারকের সংজ্ঞা: নামপদের বা বিশেষ্যের সাথে ক্রিয়া পদের যে সম্পর্ক বা অন্বয় তাকে কারক বলে। সম্বন্ধপদ কারক নয় কেন: ক্রিয়াপদ ছাড়া অন্যান্য পদের সাথে বিশেষ্য বা
কারকের সংজ্ঞা: নামপদের বা বিশেষ্যের সাথে ক্রিয়া পদের যে সম্পর্ক বা অন্বয় তাকে কারক বলে। সম্বন্ধপদ কারক নয় কেন: ক্রিয়াপদ ছাড়া অন্যান্য পদের সাথে বিশেষ্য বা
কারকের সংজ্ঞা: নামপদের বা বিশেষ্যের সাথে ক্রিয়া পদের যে সম্পর্ক বা অন্বয় তাকে কারক বলে। সম্বন্ধপদ কারক নয় কেন: ক্রিয়াপদ ছাড়া অন্যান্য পদের সাথে বিশেষ্য বা
পদাশ্রিত নির্দেশক কাকে বলে ও এর উদাহরণ:
বিশেষ্য পদকে নির্দিষ্ট করে নির্দেশ করার নিয়ম রয়েছে বাংলা ভাষায়। ইংরেজি ভাষায় যেমন Article আছে, বাংলায় তেমন রয়েছে পদাশ্রিত নির্দেশক।
যার দ্বারা বিশেষ্য ও সর্বনাম পদের সংখ্যাবাচক ধারণা তৈরি হয় তাকে বচন বলে। বাংলা বচন দু’প্রকার: (১) একবচন ও (২) বহুবচন। ১. একবচন: যে শব্দ দ্বারা একক ধারণা জন্মে তা একবচন। যেমন— কলম, সে, আমি, ছেলে, মেয়ে।
পুরুষ বা স্ত্রীবাচক শব্দ যোগে লিঙ্গ পরিবর্তনের উদাহরণ- বেটা, পুরুষ, মেয়ে, নারী, স্ত্রী, মহিলা, মর্দ, মদ্দা, মাদী ইত্যাদি শব্দ দিয়ে বিশেষ্য পদের লিঙ্গ পরিবর্তন করা হয়।
কারকের সংজ্ঞা: নামপদের বা বিশেষ্যের সাথে ক্রিয়া পদের যে সম্পর্ক বা অন্বয় তাকে কারক বলে। সম্বন্ধপদ কারক নয় কেন: ক্রিয়াপদ ছাড়া অন্যান্য পদের সাথে বিশেষ্য বা